২. পর্যায় সারণিতে মৌলগুলো ক্রমান্বয়ে ধাতু থেকে অধাতুতে পরিবর্তিত হয়– যেকোন একটি পর্যায়ে।
৩. পর্যায় সারণির সত্যিকার মূল ভিত্তি– ইলেকট্রন বিন্যাস।
৪. গ্রুপ-17 এর হ্যালোজেনসমূহের আয়নীকরণ শক্তিক– বেশি।
৫. P, S, Cl মৌলসমূহের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক– কম।
৬. গ্রুপ-I এর ক্ষারধাতুসমূহ প্রত্যকে– নিম্ন গলনাংক বিশিষ্ট।
৭. হ্যালোজেনসমূহের পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক ও ঘনত্ব– বৃদ্ধি পায়।
৮. যেকোন গ্রুপ মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি পরিবর্তিত হয়– অনেকটা নিয়মিতভাবে।
৯. মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন সংখ্যা নির্দেশ করে– মৌলটির গ্রুপ।
১০. Gr-1 মৌলসমূহের ক্ষেত্রে উপর থেকে নিচে গেলে বৃদ্ধি পায়– মৌলের সক্রিয়তা।
১১. গ্রুপ-1 এর ক্ষারধাতুসমূহের আয়নীকরণ শক্তি– কম।
১২. পর্যায় সারণির কোনো গ্রুপে উপর থেকে নিচে গেলে বৃদ্ধি পায়– পারমাণবিক আকার।
১৩. কোনো গ্রুপের উপর থেকে নিচে পারমাণবিক আকার– বৃদ্ধি পায়।
১৪. মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে মোট শক্তিস্তরের সংখ্যা নির্দেশ করে– মৌলের পর্যায়।
১৫. চতুর্থ পর্যায়ের কোনো মৌলের ইলেকট্রন d উপস্তরে প্রবেশ করলে d-এর ইলেকট্রন এবং সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যার সমষ্টি নির্দেশ করে– সেই মৌলটির গ্রুপ।
১৬. হ্যালোজেনসমূহের গলনাঙ্ক স্ফুটনাঙ্ক গ্রুপ-I ক্ষারধাতুসমূহের অপেক্ষা– অনেক কম।
১৭. পর্যায় সারণির একই পর্যায়ের বামদিক থেকে ডানদিকের মৌলসমূহের পারমাণবিক আকার– হ্রাস পায়।
১৮. ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে প্রকৃত ধারণা পাওয়া যায়– পর্যায় সারণিতে মৌলের গ্রুপ ও পর্যায় সম্পর্কে।
১৯. কোনো মৌলের ইলেকট্রনসমূহের চারটি শক্তিস্তরে বিন্যস্ত থাকলে মৌলটির পর্যায় হবে– চতুর্থ।
২০. পর্যায় সারণির মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়– পারমাণবিক ভর অনুসারে সাজালে।
২১. মোসেল কর্তৃক আবিষ্কৃত পারমাণবিক সংখ্যা নির্দেশ করে– মৌলের ইলেকট্রন সংখ্যাকে।
২২. বিভিন্ন শক্তিস্তরে ইলেকট্রনের সজ্জাকে বলা হয়– ইলেকট্রন বিন্যাস।
২৩. ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে জানা যায় পর্যায় সারণিতে মৌলের– গ্রুপ ও পর্যায়।
প্রশ্ন ও উত্তর
পর্যায় সারণির সত্যিকার মূল ভিত্তি কী?উত্তর : ইলেকট্রন বিন্যাস।
পর্যায় সারণির মৌলসমূহের বেশির ভাগই কোন শতাব্দীতে আবিষ্কৃত হয়?
উত্তর : অষ্টাদশ।
মৃৎক্ষার ধাতু কাকে বলে?
উত্তর : গ্রুপ-২ এ অবস্থিত Be থেকে শুরু করে Ra পর্যন্ত মৌল সমূহকে মৃৎক্ষার ধাতু বলে।
আধুনিক পর্যায় সূত্রটি কি?
উত্তর : আধুনিক পর্যায় সূত্রটি হলো– মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলী তাদের পারমাণবিক সংখ্যা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে আবর্তিত হয়।
লেড অক্সাইডের প্রকৃতি কীরূপ?
উত্তর : উভধর্মী।
ব্যাপন কী?
উত্তর : কোনো মাধ্যমে কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় বস্তুর স্বতঃস্ফূর্ত ও সমভাবে পরিব্যাপ্ত হওয়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে।
বন্ধন কাকে বলে?
উত্তর : পরমাণুসমূহ যে আকর্ষণ বল দ্বারা পরস্পরের সাথে আবদ্ধ থাকে তাকে বন্ধন বলে।
IUPAC কী?
উত্তর : IUPAC হচ্ছে, আন্তর্জাতিক রসায়ন ও ফলিত রসায়ন সংস্থা (International Union of Pure and Applied Chemistry)।
মেন্ডেলীফের প্রাথমিক পর্যায় সারণির মূল ভিত্তি কী ছিল?
উত্তর : পারমাণবিক ভর।
মোসেল কত সালে পর্যায় সূত্র আবিষ্কার করেন?
উত্তর : ১৯১৩ সালে।
প্রকৃতিতে প্রাপ্ত মৌলের সংখ্যা কত?
উত্তর : ৯৮
অবস্থান্তর মৌলসমূহ পর্যায় সারণির কোন গ্রুপে অবস্থিত?
উত্তর : গ্রুপ-৩ থেকে গ্রুপ ১১
Al এর অবস্থান কোন গ্রুপে?
উত্তর : 13
A = 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d3 4s2 মৌলটি পর্যায় সারণির কোন গ্রুপে অবস্থিত?
উত্তর : Group-5
Cr এর সর্ব বহিঃস্থ স্তরে কয়টি ইলেকট্রন রয়েছে?
উত্তর : 1